সময় যখন মরুর ঝড়ে,
এ মন হারায় কেমন করে
আমি তখন যোজন দূরে একাকি সঙ্গি মৌনতা
আকাশ যখন আঁধার ভীষণ
এক ফোঁটা জল চেয়েছে মন,
অবহেলায় অপমানে পেয়েছে রিক্ত শুন্যতা
সমান্তরাল পথের বাকে....
তোমার পথের দিশা থাকে
সে দিশা খোঁজে তোমাকে দীপান্বিতা
গাছের সবুজ পাতার ফাঁকে
তোমার ছোঁয়া মিশে থাকে
সে ছোঁয়া খোঁজে তোমাকে দীপান্বিতা
তুমি নীলাকাশ আপন করেছো...
হঠাৎ কোন কালে কে জানে
স্বপ্ন সীমানা ছুঁয়ে দিয়েছ
কোন সে জাদুতে কে জানে
আমি ছিলাম তোমার পাশে
তোমার আকাশ ভালবেসে
সে বিশালে খুঁজেছি একটুকু ঠাই
তাও মেলেনি তা
হঠাৎ যখন ছুটির খেলা,
মেঘে মেঘে অনেক বেলা,
তখন সে ক্রান্তিকালে
ধুম্রজালে খুঁজছ যে বৃথা
অশান্ত মন বোঝাই কাকে...
হারিয়ে চাইছি তোমাকে
হাতছানি দিয়ে,
যে ডাকে সৃতির পাতা
নদির শেষে আকাশ নীলে
স্বপ্নগুলো মেলে দিলে
তারা বলে সবাই মিলে দীপান্বিতা...
শোননা রূপসী তুমি যে শ্রেয়সী...
কি ভীষণ উদাসি, প্রেয়সী
জীবনের গলিতে এ গানের কলিতে
চাইছি বলিতে, ভালবাসি
চোখের জলেরই আড়ালে
খেলা শুধুই দেখেছিলে,
যন্ত্রণারই আগুন নীলে
পুড়েছি যে বোঝনি তা
অভিমানে চুপটি করে,
এসেছি তাই দূরে সরে,
বোঝাতে চেয়েও পারিনি তাই
বোঝাতে লুকোনো কথা
ইটপাথরের এ শহরে......
গাড়ি বাড়ির এ বহরে,
খুজছে এ মন ভীষণ করে দীপান্বিতা
জীবন যখন থমকে দাড়ায়,
স্বপ্নগুলো দৃষ্টি ছাড়ায়,
তৃষ্ণা বুকের বৃষ্টি হারায় দীপান্বিতা
কল্পনারই আকাশ জুড়ে,
নানা রঙে লোকের ভিড়ে,
দুচোখ বুজেও স্বপ্ননীড়ে দীপান্বিতা
তুমি আমার চোখের ভাষা,
তুমি আমার সুখের নেশা,
তুমি আমার ভালবাসা দীপান্বিতা.....