**দয়ালবাবা,
পেট ভোরে চাউমিন খাবা।
ময়দা-মুখো তাকাইছে,
ডেবডেব করে তাকাইছে,
ময়দা-মুখো
মটর কলাই গোলগোল,
দাঁতে ভাঙে না
ওই পাড়ার শাশুড়ীরা
বৌমা চেনে না।
ডেঙ ডেঙ ডেঙ জামাই এসেছে,
বাবা ফ্যান খাবার ডিব্বাটা,
ভেঙ্গে ফেলেছে।**
**এ, বেশি তাক্কাস না বিয়ে দিয়ে দেব,
কেঁন্দে মরে যাবি**
বুকের মাঝে আগুন আমার
ফাগুন বারোমাসী,
চমকে দিয়ে খেলে বেড়ায়
ডাকাতিয়া বাঁশি।
পীড়িত আমার ভোমর পরান
সেই মধুরই খোঁজে,
কোন জ্বালাতে মরছি আমি
সেই ডাকাতই বোঝে।
এই মুখের কথা সবাই জানে
বুকের কথা কজন?
চুপটি থাকা আদর সোহাগ
মাখবে শুধু সুজন।
সেজন আমার দস্যি দামাল
ডাকাতিয়া চাল,
লাগাম আমার ধরবে ঠিকই
আজ না হলে কাল।
**হাটে গেলাম বাজারে গেলাম
কিনে আনলাম আদা,
আদা খেয়ে বোজের বাবা
হাগছে গাদা গাদা।**
পীড়িতি কাঁঠালের আঠা
লাগলে পরে ছাড়ে না,
জেনে শুনে করগা পীড়িতরে।
পীড়িতি কাঁঠালের আঠা
লাগলে পরে ছাড়ে না,
জেনে শুনে করগা পীড়িতরে।
এই চোখের মণি খেঁজুর গাছের
ডাগর রসের হাঁড়ি,
সেই রসেরই গতর মাতাল
হেবি ঝকমারি।
ওই চাঁদের রাতে নদীর ধারে
ঠোঁটের বাঁকা হাঁসি,
হাজার রকম নকশা করেও
সেই হাঁসিতেই ফাসি।
শোনরে আমার পাহাড় বুকের
ডাকাতিয়া ছেলে,
তোর থানাতেই বন্দী হবো
রসের ঘানি ঠেলে।
**এ, বেশি তাক্কাস না বিয়ে দিয়ে দেব,
কেঁন্দে মরে যাবি **
পীড়িতি কাঁঠালের আঠা
লাগলে পরে ছাড়ে না,
জেনে শুনে করগা পীড়িতরে।
পীড়িতি কাঁঠালের আঠা
লাগলে পরে ছাড়ে না,
জেনে শুনে করগা পীড়িতরে।
**মটর কলাই গোলগোল,
দাঁতে ভাঙে না
ওই পাড়ার শাশুড়ীরা
বৌমা চেনে না।
তাই, হাটে গেলাম বাজারে গেলাম
কিনে আনলাম আদা,
আদা খেয়ে বোজের বাবা
হাগছে গাদা গাদা।
ডেঙ ডেঙ ডেঙ জামাই এসেছে,
বাবা ফ্যান খাবার ডিব্বাটা,
ভেঙ্গে ফেলেছে।
তাই, পান খেয়েছি,
পিচ ফেলেছি দাঁত করেছি ছোলা,
আমার বন্ধুর নাম রেখেছে
মুড়ি ভাজা খোলা।
হ্যাঞ্চার ফুল থোকা থোকা
কানে গুজেছি,
বর্ধমানের ডালা এনে লুচি ভেজেছি।
এ, বেশি তাক্কাস না বিয়ে দিয়ে দেব,
কেঁন্দে মরে যাবি**