রেললাইনের ঐ বস্তিতে জন্মেছিল একটি ছেলে মা তাঁর কাঁদে ছেলেটি মরে গেছে
রেললাইনের ঐ বস্তিতে জন্মেছিল একটি ছেলে মা তাঁর কাঁদে ছেলেটি মরে গেছে
হায়রে হায় বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
সারাদিন ছুটাছুটি কিশোর কিশোরী
দারিয়া বান্ধা বৌছি ডাংগুলি
কানামাছি ভোঁ ভোঁ যারে পাবি তারে ছোঁ
হৈ চৈ সারাদিন আর আনন্দে
সুলতানা বিবিয়ানা
সাহেব বাবুর বৈঠকখানা
সুলতানা বিবিয়ানা
সাহেব বাবুর বৈঠকখানা
ধান ক্ষেত মাড়িয়ে পাঠ ক্ষেত ছাড়িয়ে
মেথপথে কাশবন দূরে যায় হারিয়ে
নদীমাতা বাংলার পলিজমা চাদরে
হৈ চৈ সারাদিন আর আনন্দে
সুলতানা বিবিয়ানা
সাহেব বাবুর বৈঠকখানা
ঘুমন্ত শহরে
রূপালী রাতে
স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে,
কষ্টের শীতল
আবরন জড়িয়ে
আমি আছি, আছি,
তোমার স্মৃতিতে
ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে,
চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে
তুমি আমি একই শহরে
তুমি আমি একই শহরে
তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে।
এই মন কেন মানেনা মানেনা মানেনা
নিঝুম আধার কাটেনা কাটেনা কাটেনা
প্রতিক্ষায় জীবন আমার
কেঁদে কেঁদে ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায়
হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা
এই মন জুড়ে
হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা
এই অন্তরে
হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা
এই মন জুড়ে
হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা
এই অন্তরে
এত নিষ্ঠর কেন হলে
হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা
এই মন জুড়ে
হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা
এই অন্তরে
হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা
এই মন জুড়ে
হায় জ্বালা জ্বালা জ্বালা
এই অন্তরে
এত নিষ্ঠর কেন হলে
জানালার বাহিরে দেখি
কত রং কত উৎসব
পর্দার আড়ালে থেকে
দেখি আমি সব
আসতেও চাইনা আমি
বাহিরে মাঝে সবার
নিজেকেও ভাবিনা আমি
তোমাদেরই আরেক জন
একদিন হবে মোদেরই জয়
থাকবে না
আর মনে কারো কোন সংশয়
সেই দিন হবে পৃথিবী যে
আলো ঝরা হাসি গানে ভরা
হে সমাজ
আমি চাই না তোমার আশ্রয়
হে সমাজ
আমি হয়েছি আজ নির্ভয়
আমি দেখতে চাই তোমার স্বকীয়তা
আমি থাকব সবার ভিন্ন
হে সমাজ
আজ নেই যে মনে সংশয়
নীল আকাশের নীচে পাখীর কলতানে
সবুজ ঘাসে হাঁটছি গিটারটা নিয়ে
মাথার ভিতর নতুন একটা সুর ঘোরে
হঠাৎ করে আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামে
ফুলের সুবাস বাতাসে ভেসে আসে
এত সুখের মাঝেও কেন চোখে পানি আসে
চারিদিকে আঁধার অশ্লীল কালো
স্রষ্টার কাছে মিনতি দেখাও একটু আলো
দেহের এই অসুখটাবাড়ছে প্রতিদিনই
জীবনের শেষ ঘন্টাটা বাজতে এখনো বাকী
আমার যেন মৃত্যু হয় সূর্য ওঠার আগে
সূর্যের কাছে আমার অনেক ঋণ আছে
তাই আমি দেখতে চাইনা এই সূর্যটাকে
আমার যেন মৃত্যু হয় সূর্য ওঠার আগে
বৃষ্টি ভেজা পথে ঢলে পরে
সোডিয়ামের মেশান আল
আমার করতলে তোমার হাত
মনে কি পরে সেই রাতগুলো
সেই পথেও আছে আজ সেই বাতি
এখনও বৃষ্টি হয়
শুধু তুমি নেই আজ আমার পাশে
এই পথ আর তোমার নয়
সব পাখি নীড়ে ফেরে
সব নদী মেশে সাগরে
ঠিকানা বিহীন চলি আমি
নিঃসঙ্গ এক
ভবঘুরে...
আজও আমি ফিরে আসি কিসের টানে
সব কিছু মনে রাখি কি কারনে
কত কথা কত ব্যাথা আমার মনে
ঝড় হয়ে ঝড়ে পড়ে আমার গানে
যা দেখ যা দেখ না
ভাঙ্গে যত অনুভুতি চেনা অচেনা
তোমার অনাগত সম্ভাবনায়
জমে ঘুন পোকার আর্তনাদ
তোমার নীল আকাশ শুন্য চোখে
চেয়ে থাকে
অন্ধকার দেয়ালে
তোমার আলো জন্ম দেয়
মিথ্যে ছায়াকে
সম্মহিত সময়ে
তোমার জানালায় নীল আকাশ
আঁধারে নয় আলোতে ভয়
দৃশ্যগুলো শব্দময়
শূন্যতায় ভিড়ে হারিয়েছে
স্তব্ধ সময়
স্বপ্নময় ঘুমে নয়
শব্দগুলো দৃশ্যময়
শূন্যতায় নির্বাসিত রয়
স্তব্ধ সময়
স্পর্শ নয় মৌনতা নয়
পাশাপাশি থাকা
মাটির গভীরে মাটি
আর জলের গভীরে জল
কাব্য নয় রাত জাগা নয়
পাশাপাশি থাকা
রোদের ভেতর রোদ
ক্রোধের ভেতরে প্রহর
রোদের ভেতর রোদ
ক্রোধের ভেতরে প্রহর
রোদের ভেতর রোদ
ক্রোধের ভেতরে প্রহর
রোদের ভেতর রোদ
ক্রোধের ভেতরে প্রহর
বিনিদ্র প্রহর আমি হতাশায়
যাচ্ছি একা কোন অজানায়
পেছনে ফেলে সব স্মৃতিগুলো
আমি অজানায়
চারিদিক শব্দহীন অনন্ত অসীম
উজ্জ্বল আঁধারের মাঝে
কায়াহীন
তোমার নিঃশ্বাসে কিসের পাপ
তোমার বিশ্বাসে অমানুষের জয়
তোমার আকাশে মৃত্যুর সাধ
তোমার গভীরে অশুভ কামনা
তোমার নিঃশ্বাসে কিসের পাপ
তোমার বিশ্বাসে অমানুষের জয়
তোমার গভীরে অশুভ কামনা
সব সব সব সব
সব আঁধার শেষে
বিষণ্ণ চাঁদের আলোয়
তোমার দরজায় কড়া নাড়ে
সীমাহীন কাতরতায় পড়ে আছে
মুমুর্ষ মানবতায়
ছায়াকে বিভক্ত হতে দেখেছি
রোদের অভাবে ছায়ার ভেতরে
তারও আগে ধ্রুবস্বরে
ভেসে যায় অপারাপার
হিমঘর থেকে বলি
আমার কোন পৃথক অস্তিত্ব নেই
তারও আগে ধ্রুবস্বরে
ভেসে যায় অপারাপার
হিমঘর থেকে বলি
আমার কোন পৃথক অস্তিত্ব নেই